২.০৩ লক্ষ ব্যক্তিকে বয়স্কভাতা, ১.০০ লক্ষ জনকে বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা ভাতা এবং ০.৭০ লক্ষ ব্যক্তিকে প্রতিবন্ধী ভাতা ও ০.২৫ লক্ষ জন প্রতিবন্ধী শিশুকে শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান; শতভাগ প্রতিবন্ধী ব্যক্তির প্রতিবন্ধিতা সনাক্তকরণ, তার মাত্রা নিরূপন ও পরিচয়পত্র প্রদান করা হবে।
এছাড়াও কুড়িগ্রাম জেলার কুড়িগ্রাম সদর, রাজারহাট, উলিপুর, চিলমারী, রৌমারী, চর রাজিবপর, ফুলবাড়ী, নাগেশ্বরী, ও ভূরুঙ্গামারী সর্বমোট=০৯টি উপজেলা ও ০১টি শহর সমাজসেবা আওতাধীন ইউনিয়ন/ওয়ার্ডসমূহে শতভাগ বয়স্ক ভাতা, বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা মহিলা ভাতা এবং প্রতিবন্ধী ভাতার যোগ্য ব্যক্তিদের ভাতা প্রদান নিশ্চিত করা হবে।
০.৫০ লক্ষ দরিদ্র ব্যক্তিকে উদ্বুদ্ধকরণ ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে ও বিনিয়োগ ও পুনঃবিনিয়োগের মাধ্যমে ১.২০ কোটি টাকা সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করা হবে। যাতে নিম্নআয়ের জনগোষ্ঠী ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তির আত্মকর্মসংস্থান, নিজস্ব পুঁজি সৃষ্টি, দারিদ্র্য হ্রাস এবং ক্ষমতায়নের মাধ্যমে তাদের জীবনমান বৃদ্ধি পাবে;
সমাজের বিশেষ শ্রেণি বিশেষতঃ হিজড়া, বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে ১৫০ জন ব্যক্তিকে প্রশিক্ষণ, ২০০ ব্যক্তিকে বিশেষ ভাতা ও ১৬০ শিশুকে শিক্ষা বৃত্তি চালুর মাধ্যমে ব্যক্তির জীবনমান উন্নয়ন করা হবে;
০১টি সরকারি শিশু পরিবার ও ১টি সমন্বিত দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে ২০০ জন সুবিধাবঞ্চিত এতিম ও প্রতিবন্ধী শিশুর আবাসন, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করা হবে;
প্রতিবন্ধিতা শনাক্তকরণ জরিপের কেন্দ্রীয় তথ্য ভান্ডারে সংরক্ষিত ৬৪৫৫৫ (১৩ মার্চ ২০২৩ খ্রি. পর্যন্ত) জন প্রতিবন্ধী ব্যক্তির তথ্য বিশ্লেষণ করে তাদের উন্নয়নের মূল স্রোতধারায় আনার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে;
বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবন-মান উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে ০০ জন কামার, কুমার, নাপিত, মুচি, বাঁশ-বেত ও কাশা-পিতল প্রস্তুতকারকের দক্ষতা উন্নয়ণ করে উদ্যোক্তা ও স্থানীয় পর্যায়ে তাদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা ।
ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজীত জনগোষ্ঠীর কুড়িগ্রাম জেলা ৬২২৬ জন ভিক্ষুককে আর্থিক সাহায্যের মাধ্যমে তাদের জীবনমান উন্নয়ন করা হবে।
SDGs এর লক্ষ্যমাত্রা ৫.৪.১ এর আলোকে অবৈতনিক গৃহাস্থালী কাজের মর্যাদা উন্নীতকরণে সচেতনতা বৃদ্ধি করা হবে।